আইন আদালত ডেস্ক: বিয়ের কথা দিয়ে সহবাস করার পর যদি প্রেমিকের সঙ্গে কোনও কারণে বিচ্ছেদ হয়ে যায়, তাহলে প্রেমিকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনা যাবে না সব ক্ষেত্রে। এমনই রায় ঘোষণা করল ভারতের বম্বে হাইকোর্ট।
জাস্টিস মৃদুলা ভাটকর জানিয়েছেন, কোনও শিক্ষিত মেয়ে স্বেচ্ছায় তাঁর প্রেমিকের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করার পর যদি প্রেমিকের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় তাহলে তিনি কোনওভাবেই সেই সহবাসকে ধর্ষণ হয়েছে বলে দাবি করতে পারবেন না। বিয়ের আগে স্বেচ্ছায় যৌন সম্পর্কের দায়িত্ব থেকে তিনি মুখ ফেরাতে পারবেন না। প্রাক্তন প্রেমিকার অভিযোগে গ্রেপ্তার ২১ বছরের এক যুবককে অগ্রিম জামিন মঞ্জুর করার সময়ে এই রায় দেন তিনি।
রায় ঘোষণার সময়ে বিচারক মৃদুলা ভাটকর বলেন, ‘আমাদের সমাজে অনেক পরিবর্তন এসেছে। কিন্তু এখনও বেশ কিছু সামাজিক নৈতিকতার পিছুটান থেকে গিয়েছে। এখনও বিয়ের সময়ে মেয়েদের কুমারীত্ব গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হিসেবে দেখা হয়। কিন্তু আজকের প্রজন্ম বিয়ের আগেই ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়। তাঁরা যৌনতা সম্পর্কে যথেষ্ট ওয়াকিবহাল।
কিন্তু এখনও বিয়ের আগে সেক্সকে খোলা মনে সমাজ মেনে নিতে পারছে না। এই মনোভাবের ফলেই একজন মহিলা ভুলে যান, বিয়ের আগে প্রেমিকের সঙ্গে সহবাস করলে তার দায়িত্ব যেমন তাঁর প্রেমিকের তেমনই তিনিও সেই দায়িত্ব অস্বীকার করতে পারেন না।’
প্রায়ই দেখা যায় সম্পর্ক ভেঙে গেলে মেয়েরা প্রাক্তন প্রেমিকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনছে। সেক্ষেত্রে আদালতকে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। কোনও রকম চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানোর আগে স্পষ্টভাবে জানতে হবে ঠিক কোন পরিস্থিতিতে তাঁরা শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন এবং কেনই বা বিচ্ছেদ হয়েছে। এই বিচ্ছেদের জন্যে মেয়েটি কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আগের বেশ কিছু মামলার উদাহরণ দিয়ে এদিন বম্বে হাইকোর্ট রায় দিয়েছে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক এবং শিক্ষিত মেয়ে যখন স্বেচ্ছায় শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন তখন ধরে নেওয়া হবে তিনি সব দিক বিবেচনা করেই এই পদক্ষেপ করেছেন। বিয়ের কথা দিয়ে সহবাস করার পর যদি প্রেমিকের সঙ্গে কোনও কারণে বিচ্ছেদ হয়ে যায়, তাহলে প্রেমিকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনা যাবে না সব ক্ষেত্রে। এমনই রায় ঘোষণা করল বম্বে হাই কোর্ট।
জাস্টিস মৃদুলা ভাটকর জানিয়েছেন, কোনও শিক্ষিত মেয়ে স্বেচ্ছায় তাঁর প্রেমিকের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করার পর যদি প্রেমিকের সঙ্গে বিচ্ছেদ হয় তাহলে তিনি কোনওভাবেই সেই সহবাসকে ধর্ষণ হয়েছে বলে দাবি করতে পারবেন না। বিয়ের আগে স্বেচ্ছায় যৌন সম্পর্কের দায়িত্ব থেকে তিনি মুখ ফেরাতে পারবেন না। প্রাক্তন প্রেমিকার অভিযোগে গ্রেপ্তার ২১ বছরের এক যুবককে অগ্রিম জামিন মঞ্জুর করার সময়ে এই রায় দেন তিনি।
রায় ঘোষণার সময়ে বিচারক মৃদুলা ভাটকর বলেন, ‘আমাদের সমাজে অনেক পরিবর্তন এসেছে। কিন্তু এখনও বেশ কিছু সামাজিক নৈতিকতার পিছুটান থেকে গিয়েছে। এখনও বিয়ের সময়ে মেয়েদের কুমারীত্ব গুরুত্বপূর্ণ শর্ত হিসেবে দেখা হয়। কিন্তু আজকের প্রজন্ম বিয়ের আগেই ভালোবাসার মানুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয়। তাঁরা যৌনতা সম্পর্কে যথেষ্ট ওয়াকিবহাল।
কিন্তু এখনও বিয়ের আগে সেক্সকে খোলা মনে সমাজ মেনে নিতে পারছে না। এই মনোভাবের ফলেই একজন মহিলা ভুলে যান, বিয়ের আগে প্রেমিকের সঙ্গে সহবাস করলে তার দায়িত্ব যেমন তাঁর প্রেমিকের তেমনই তিনিও সেই দায়িত্ব অস্বীকার করতে পারেন না।’
প্রায়ই দেখা যায় সম্পর্ক ভেঙে গেলে মেয়েরা প্রাক্তন প্রেমিকের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ আনছে। সেক্ষেত্রে আদালতকে বিশেষ সতর্ক থাকতে হবে। কোনও রকম চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানোর আগে স্পষ্টভাবে জানতে হবে ঠিক কোন পরিস্থিতিতে তাঁরা শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছিলেন এবং কেনই বা বিচ্ছেদ হয়েছে। এই বিচ্ছেদের জন্যে মেয়েটি কতটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
আগের বেশ কিছু মামলার উদাহরণ দিয়ে এদিন বম্বে হাইকোর্ট রায় দিয়েছে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক এবং শিক্ষিত মেয়ে যখন স্বেচ্ছায় শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন তখন ধরে নেওয়া হবে তিনি সব দিক বিবেচনা করেই এই পদক্ষেপ করেছেন।