আজকের দিনের শুরুটা হোক দমফাটা হাঁসি দিয়ে। শীর্ষবিন্দু পাঠকদের জন্য অন্যন্য উপহার কৌতুক!
বল্টু বিবাহিত হওয়া স্বত্বেও বউকে লুকিয়ে অন্য মেয়ের সাথে প্রেম করে।
একদিন চুমু খাওয়ার সময় গার্লফ্রেন্ড তাকে বলল,‘‘তোমার দাড়ি সেভ করো, কেমন জংলী জংলী….দেখতে বাজে লাগে।”
বল্টু মনে মনে ভাবল…
*বউ ভালবেসে এই দাঁড়ি রাখতে বলেছে….. আর আমি যদি সেভ করি…. বউ তো আমাকে মেরেই ফেলবে।*তাই সে কিন্তু কিন্তু করে বলল,”অসুবিধে আছে, দাঁড়ি সেভ করা যাবে না।”রেগে গিয়ে গার্লফ্রেন্ড বলল,”হয় দাঁড়ি সেভ করবে, নইলে এই বন মানুষের মত দাঁড়িওলা মুখ নিয়ে আমার সাথে দেখা করবে না।”
বল্টু নিরুপায় হয়ে রাতে বাড়ি ফেরার পথে সেলুনে দাঁড়ি কেটে ফেলল।
বাড়ি এসে দেখে বউ সব আলো নিভিয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে।
বউ-এর গালি খাওয়ার ভয়ে বল্টু চুপিচুপি ঘরে ঢুকে দরজা আটকে বউ-এর পাশে শুয়ে পড়ল।
কিছুক্ষন পর…..বল্টুর বউ পাশ ফিরে ঘুমচোখে তার গালে হাত বুলিয়ে চমকে ওঠে…..“বিশু…… তুমি এখনো যাওনি..!! একটু পরেই আমার বর এসে পড়বে, পালাও শিগগির…!!”
==============
তিনটে মাতাল একটা ট্যাক্সিতে উঠলো ।
ওঠার পর ড্রাইভার বুঝতে পারলো ওরা মাতাল ।
ও তখন ট্যাক্সিটা ষ্টার্ট করে আবার বন্ধ করে দিয়ে বললো আপনাদের জায়গা এসে গেছে ।
মাতাল তিনটে তখন ট্যাক্সি থেকে নেমে গেল ।
১ম মাতালটা বললো ধন্যবাদ ।
২য় মাতালটা ১০০ টাকা দিয়ে বললো এটা বকসিস ।
কিন্তু ৩য় মাতালটা ট্যাক্সির ড্রাইভারটাকে একটা সপাটে চড় মারলো ।
ড্রাইভারটা ভাবলো এ বোধহয় মাতাল না তাই বুঝে গেছে ।
তাও জিজ্ঞেশ করলো কেন চড় মারলেন ?
৩য় মাতালটা তখন বললো এত স্পিডে কেউ গাড়ী চালায় !!
অ্যাক্সিডেন্ট হলে কি হতো :- *
বল্টুর বাবা একটা রোবট তৈরি করেছে। রোবটটির বৈশিষ্ট হচ্ছে কেউ মিথ্যা বললে তাকে চড় মারে।
বল্টু একদিন দেরি করে বাসায় ফিরল।
বল্টুর বাবা বলল,”কোথায় গেছিলি??”
বল্টু বলল,”খেলা দেখতে।”
[অমনি রোবট বল্টুকে দিল এক চড়]
বল্টু বলল,”সিনেমা দেখতে গিয়েছিলাম।”
বল্টুর বাবা বলল,”কি সিনেমা?”
বল্টু বলল,”রংবাজ”
[অমনি রোবট আবার বল্টুকে দিল এক চড়]
বল্টু বলল,”Porn Movie”
বল্টুর বাবা বলল,”ছিঃ ছিঃ।তোর বয়সে তো আমরা এসব বুঝতামই না।”
[তখন রোবট বল্টুর বাবার গালে দিল কসে এক চড়]
বল্টুর মা হেসে বলল,”তোমার মতোই তো হবে এটা তো তোমারই ছেলে”
[তখন রোবট বল্টুর মাকে দিল এক চড়]
কি বুঝলেন??
==============
বিবাহিত মহিলাদের জন্য আয়োজিত এক সেমিনারে এক প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হল,” আপনি শেষবার কবে আপনার স্বামীকে ‘I love you‘ বলেছেন? ”
.
কেউ বলল:
“আজই বলেছি।”
কেউবা জবাব দিল,” দুদিন আগে।”
আবার কেউ কেউ জানাল, ” দশদিন আগে বলেছিলাম।”
এরপর সব মহিলাকে বলা হল নিজ নিজ মোবাইল থেকে যে যার স্বামীকে ” I love you ” টেক্সট করতে আর সবচে ভাল উত্তর যার মোবাইলে আসবে তার জন্য একটা সারপ্রাইজ গিফট থাকবে ।
সব মহিলা মেসেজ পাঠাল।
কিছুক্ষণ পর হতেই স্বামীদের জবাব আসা শুরু হল। সেগুলো কিছুটা এরকম ছিল :
1) তোমার শরীর ভাল তো ?
2) হাত খরচের টাকা শেষ??.
3) তুমি বাপের বাড়ি চললে নাকি?
4) মনে হচ্ছে আজ বাসায় রান্না হবে না, তাই না?
5) মানে কি ?.
6) তুমি স্বপ্ন দেখছ না আমি?.
7) কিটি পার্টিতে কোন গয়না পছন্দ হয়েছে বুঝি?.
8) অফিসে এত টেনশনের মধ্যে তুমি রোম্যান্সের আর সময় পেলে না ?.
9) কতবার না বলেছি এত সিরিয়াল দেখো না !.
10) আজ আবার কোন গাড়িতে ধাক্কা মেরেছ নাকি ?
তবে শেষতক যে উত্তর সারপ্রাইজ গিফট জিতল তা বড় ভয়ানক ছিল …
11) “i love u 2 but who r u ?”
==============
স্কুলের নতুন শিক্ষিকা সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র-ছাত্রীদের সাথে পরিচিত হচ্ছেন ক্লাসেঃ
আমি তোমাদের নতুন ম্যাডাম। এসো তোমাদের
সাথে পরিচিত হই। প্রথমে ছেলেরা একে-একে দাঁড়িয়ে নিজের নাম এবং একটা প্রিয় শখের কথা আমাকে বলো।
প্রথম জন- আমার নাম শাকিল, আমার শখ
বৃষ্টি ভেজা পদ্ম দেখা।
দ্বিতীয় জন- আমার নাম লিটন,আমারও শখ
বৃষ্টি ভেজা পদ্ম দেখা।
এভাবে সব ছাত্র তাদের নাম বলল এবং প্রিয়
শখের কথা বলল, বৃষ্টি ভেজা পদ্ম দেখা।
শিক্ষিকা তো ছাত্রদের আচরণে অবাক, এরপর
তিনি মেয়েদের দাঁড় করালেন এবং নিজের
নাম ও শখের কথা বলতে বললেন।
প্রথম ছাত্রীটি অত্যন্ত লজ্জিত
মুখে উঠে দাঁড়ালো এবং আস্তে আস্তে বললঃ আমার নাম পদ্ম এবং আমার শখ বৃষ্টিতে ভেজা…
==============
হাইকোর্টের উকিল
মধ্য রাতে শহর থেকে অনেক দুরে মফস্বল শহরে হাইকোর্টের এক উকিলের গাড়ি বিগড়ে গেল I গাড়ীর ওয়ার্ক সপের উদ্দ্যেশে বের হয়ে অনেক খোঁজাখুঁজির পর একটা বন্ধ গ্যারেজ এবং একটা মুরগীর Farm House -র সাইন বোর্ড চোখে পড়ায় একটু আশার আলো দেখতে পেলেন I তিনি সেই Farm House -র দিকে গেলেন একটু সাহায্যের প্রত্যাশায় I
সেখানে গিয়ে ডাকাডাকি করতেই এক সুন্দরী মহিলা বেরিয়ে এলেন – দেখুন আমি এখানে একা থাকি, গাড়ীর গ্যারেজ তো আর সকালের আগে খুলবে না, কারণ ওরা গ্যারেজ বন্ধ করে চলে গেছে I আপনাকে সকাল পর্য্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে I
উকিল বললেন– ঠিক আছে, কিন্তু আমি আপনার কাছে অনুরোধ করছি পুরো রাতটা কাটাবার জন্য দয়া করে আমাকে একটু স্থান দিন I
সুন্দরী মহিলা বললেন — কিন্তু স্যার, আমি যে এখানে একা থাকি I
উকিল বললেন– আপনার ভয় পাবার কোন কারণ নেই, আমি একজন হাইকোর্টের উকিল I
সুন্দরী মহিলাটি বললেন– কিন্তু স্যার, এখানে শুধু একটাই বেডরুম আছে এবং সেটা আমি ব্যবহার করি I
উকিল বললেন– বললাম তো ভয়ের কিছুই নেই, আমি হাইকোর্টের উকিল I
তখন তারা দুজন বেডরুমে ঢোকার পর মহিলাটি বললেন– কিন্তু স্যার এখানে তো একটাই বেড আছে I
উকিল বললেন– ভয়ের কিছু নেই, আমি হাইকোর্টের একজন উকিল I
অতপর তারা একজন আরেকজনের দিকে পেছন ফিরে একই বেডে শুয়ে রাতটা কাটিয়ে দিলেন I
পরদিন সকালে উঠে উকিল ওই মহিলার সাথে ফার্ম হাউস দেখার জন্যে এক চক্কর দিলেন I উকিলবাবু দেখলেন ফার্ম হাউসের পাশে একটা মুরগির খাঁচা পড়ে আছে I খাঁচাটির কাছে গিয়ে উকিল দেখলেন, সেখানে ১০ টা মুরগী আর ৬০ টি মোরগ রয়েছে I উকিলের মনে একটা খটকা লাগলো I
তিনি ওই মহিলাটিকে বললেন– ৬০ টা মোরগ আর মাত্র ১০ টা মুরগী ?? আপনার মনে কি কোন খটকা লাগছে না ?
মহিলাটি বললেন– এতে খটকা লাগার কি হলো ? এই ৬০ টি মোরগের মধ্যে মাত্র ১০ টিই কাজের I
উকিল জিজ্ঞেস করলেন– তাহলে বাকি ৫০ টা ?
মহিলাটি বলল– বাকীরা সব হাইকোর্টের উকিল I