মনোরোগ ডেস্ক: মানবজাতিকে আল্লাহ তায়ালা নারী–পুরুষ দু’ ভাগে বিভক্ত করে সৃষ্টি করেছেন। তাদের মধ্যে শারীরিক গঠন ও আকৃতিগত কিছু পার্থক্য রেখেছেন। দাড়ি নারী–পুরুষের মধ্যে অন্যতম পার্থক্য। দাড়ি হলো পুরুষের বৈশিষ্ট্য আর দাড়ি না হওয়া হলো নারীর বৈশিষ্ট্য।
তবে যদি কোনো নারী–পুরুষের মধ্যে তার নিজস্ব বৈশিষ্ট্যের বিপরীত কিছু দেখা দেয়, তাহলে সেটাও আল্লাহ তায়ালার বিশেষ কুদরত মনে করতে হবে।
সুতরাং যদি কোনো পুরুষের দাড়ি না হয় অথবা কোনো নারীর দাড়ি হয়, তাহলে বুঝতে হবে এটাও আল্লাহ তায়ালার কুদরতের বিকাশ। এতে রয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে বান্দার প্রতি শিক্ষা, আল্লাহ তায়ালার জন্য কোনো কিছুর বাধ্য–বাধকতা জরুরি নয়।
তিনি যা চান, তাই করতে পারেন। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের গবেষণা অনুযায়ি হরমোনের তারতম্যের কারণে এটা হতে পারে। যে কারণেই হোক, কোনো মহিলার দাড়ি–মোঁচ ওঠলে তা কেটে ফেলাই মুস্তাহাব ও উত্তম।