গত ৫ই মে লন্ডনের স্থানীয় কাউন্সিল নির্বাচনে টাওয়ার হ্যামলেটস বারায় এস্পায়ার পার্টি থেকে কাউন্সিলার নির্বাচিত হয়েছেন কামরুল হোসাইন মুন্না।
টাওয়ার হেমলেটস কাউন্সিলের বর্তমান সময়ের সব চেয়ে মর্যাদাকর আসন হোয়াইট চ্যাপেল ওয়ার্ড। এই আসনের হোয়াইট চ্যাপেলে আগামী বছর স্থানান্তরিত হচ্ছে কাউন্সিলের টাউন হল।এই মর্যাদাকর হোয়াইট চ্যাপেল ওয়ার্ড থেকে তিনি কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন।
পূর্ব লণ্ডনের একটি অভিজাত রেস্টুরেন্টে নববির্বাচিত কাউন্সিলার কামরুল হোসেন মুন্নাকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানিয়েছেন জালালাবাদ এসোসিয়েশন ইউকের প্রেসিডেন্ট মুহিবুর রহমান মুহিব, লন্ডন বাংলা প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ও জেষ্ঠ্য সাংবাদিক নজরুল ইসলাম বাসন, বিসিএর প্রেসিডেন্ট এম এ মুনিম, সেক্রেটারী জেনারেল মিঠু চৌধুরী, সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জামাল উদ্দিন মকদ্দস, কামরুজ্জান জামান জুয়েল, ফায়জুল হক ও নাজিম উদ্দিন নজরুল, বিসিএ’র প্রেস এন্ড পাবলিকেশন সেক্রেটারী ফরহাদ হোসেন টিপু, কালচারাল সেক্রেটারী নাসির উদ্দিন, জয়েন্ট চিফ ট্রেজারার আবজাল হোসেন, বিসিএ’র এনইসি মেম্বার মাগদাদ খান, বিয়ানীবাজার প্রগতি এডুকেশন ট্রাস্ট এর ট্রেজারার নাসিম আহমেদ সুনু, জালালাবাদ এসোসিয়েশন ইতালীর প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট অলি উদ্দিন শামীম সহ প্রমুখ।
ফুলেল শুভেচ্ছায় কাউন্সিলার কামরুল হোসাইন মুন্না কে অভিনন্দন জানিয়ে মাল্টিকালচারাল কমিউনিটির মানুষের সেবায় কাজ করার অনুরোধ জানান।
কাউন্সিলার মুন্না উপস্থিত সকলের প্রতি ধন্যবাদ জানিয়ে তার নির্বাচনী ওয়ার্ডের সকল বাসিন্দাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে বলেন- ডাইভার্স কমিউনিটির সেবায় আমি আমার অন্যান্য নির্বাচিত কাউন্সিলারদের নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবো। এ সময় তিনি সকলের আন্তরিক সহযোগিতা ও পরামর্শ কামনা করেন।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশী বংশভুত কামরুল হোসেন মুন্নার বাড়ি সিলেটের বিয়ানীবাজার উপজেলার খাসাড়িপাড়া গ্রামে। বিয়ানীবাজার সরকারী কলেজের ১৯৯৫ সালের ছাত্র সংসদের শ্রেণী প্রতিনিধি, সাবেক ছাত্রনেতা কামরুল হোসাইন মুন্না হোয়াইট চ্যাপেল ওয়ার্ড থেকে এস্পায়ার পাটির মনোনয়ন নিয়ে কাউন্সিলার নির্বাচিত হয়েছেন।
কমিউনিটি সংগঠক হিসাবে নানা আলোকিত কাজের সাথে যুক্ত থেকে ইতিমধ্যে কমিউনিটিতে পরিচিতি লাভ করেছেন। এই আসনে হেভিয়েট তিনজন সাবেক কাউন্সিলারকে পেছনে ফেলে জয় দিয়ে চমক দিয়েছেন তিনি। তার মায়ের নাম রীনা বেগম। বাবা আব্দুল নূর। লন্ডনের বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনগুলোতে তার সক্রিয় কর্ম পদচারণা রয়েছে।
Leave a Reply