আগামী ১৫জুন সামনে রেখে সিলেটে বইছে নির্বাচনী হাওয়া। বিভিন্ন শ্রেনী-পেশার অংশগ্রহনে জমজমাট আধ্যাতিক রাজধানী সিলেট। মেয়র পর্যায় থেকে শুরু করে সাধারণ কাউন্সিলার, সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলার সবাই ব্যস্থ ভোট বাক্সে ভোটের সংখ্যা বাড়াতে। তবে বিশেষ দৃষ্টিতে সবাই তাকিয়ে আছেন নগরের আসল অভিভাবকের দিকে। কে হচ্ছেন নগর পিতা?
সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে শতাধিক ব্যবসায়ী এবার কাউন্সিলর পদে নির্বাচনী লড়াইয়ে নেমেছেন। ব্যবসায়ীদের পাশাপাশি আইনজীবী, সাংবাদিক ও চাকরিজীবীরাও রয়েছেন তালিকায়। নির্বাচন কমিশনে দায়ের করা হলফনামায় সিলেট সিটি করপোরেশনের সাধারণ ওয়ার্ডের ১৫২ জন কাউন্সিলর, ৩৬ জন মহিলা কাউন্সিলর প্রার্থীর তুলে ধরা তথ্য থেকে এসব জানা গেছে।
সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের রিটানিং অফিসার এসএম এজহারুল হক জানিয়েছেন, প্রার্থীরা নিজেই হলফনামায় তাদের তথ্য তুলে ধরেছেন। যদি কেউ ইচ্ছাকৃত ভুল তথ্য দিয়ে থাকেন তবে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এবং অবশ্যই প্রার্থীতা প্রত্যাহার হবে।
নির্বাচন কমিশনে পেশকৃত সকল প্রার্থীদের হলফনামায় তথ্য অনুযায়ী বিবরনী তুলে ধরা হলো:
১নং ওয়ার্ডে প্রার্থী আজিজুল হক মানিকের আয় ৪ লাখ ৬২ হাজার ৮শ’ টাকা। পেশায় সাংবাদিক মানিক এমএসএস পাস। বিকম পাস সৈয়দ তৌফিকুল হাদি। পেশায় ব্যবসায়ী হাদির আয় ২ লাখ ৫০ হাজার টাকা। পেশায় আইনজীবী আলী মোস্তফা মিসকাতুন নূর বছরে আয় করেন ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। পেশায় ঠিকাদার সৈয়দ আনোয়ারুস সাদাত বিএ পাস। তার আয় ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা।
২নং ওয়ার্ডে প্রার্থী রাজিক মিয়ার আয় ১ লাখ টাকা। পেশায় তিনি ব্যবসায়ী। শিক্ষাগত যোগ্যতা এসএসসি পাস। এলএলবি পাস প্রদীপ কুমার ভট্টাচার্যের আয় ১ লাখ টাকা। পেশায় আইনজীবী প্রদীপ এক সময় মামলার আসামি ছিলেন। বিকম পাস সম্রাট বছরে আয় করেন ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। পেশায় তিনি ব্যবসায়ী। অষ্টম শ্রেণী পাস রাসেল মামুন ইবনে রাজ্জাক পেশায় ব্যবসায়ী। আয় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা।
৩নং ওয়ার্ডে প্রার্থী ব্যবসায়ী আবুল কালাম আজাদ লায়েকের আয় মাসিক সঞ্চয়। ব্যবসায়ী আবদুল খালিক ষষ্ঠ শ্রেণী পাস। তার আয় ৩ লাখ ৯৫ হাজার ১শ’ টাকা। বিএ পাস ব্যবসায়ী এসএম আবজাদ হোসেনের আয় ৪ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। বিএ পাস আবদুর রহমান ভুঁইয়া পেশায় চাকরিজীবী। তার আয় ১ লাখ ৫১ হাজার ৮২১ টাকা। এসএসসি পাস রাজীব কুমার দে পরিবারের ওপর নির্ভরশীল। পেশায় ব্যবসায়ী আবদুর রব হাজারীর আয় ২ লাখ ২০ হাজার টাকা।
৪নং ওয়ার্ডের প্রার্থী রেজাউল হাসান কয়েস লোদী অর্থনীতিতে এমএসএস। পেশায় ব্যবসায়ী এ প্রার্থীর আয় ৩ লাখ ১০ হাজার টাকা। অষ্টম শ্রেণী পাস শেখ তোফায়েল আহমদ শেপুল ব্যবসা করেন। তার আয় ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা।
৫নং ওয়ার্ডে প্রার্থী ৮ম শ্রেণী পাস জুবের খানের আয় ১ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। তিনিও ব্যবসায়ী। রেজওয়ান আহমদ নবম শ্রেণী পাস। পেশায় সাংবাদিক-ব্যবসায়ী এ প্রার্থীর আয় ৬ লাখ ৩৫ হাজার ৮১৮ টাকা। দশম শ্রেণী পাস রিমাদ আহমদ রুবেল ব্যবসা করেন। তার আয় ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। নবম শ্রেণী পাস ব্যবসায়ী আবদুল আউয়াল টিটুর আয় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এসএসসি পাস ব্যবসায়ী এমএ মুগনি খোকার আয় ২ লাখ ৯৯ হাজার ৫শ’ টাকা। সাহেদ আহমদ এইচএসসি পাস। ব্যবসায়ী হলেও তার কোন আয় নেই। ৯ম শ্রেণী পাস ব্যবসায়ী হুমায়ুন আহমদ মাসুকের আয় ২ লাখ ৮৫ হাজার ৩৩৩ টাকা। ষষ্ঠ শ্রেণী পাস আমিনুর রহমান পরিবহন ঠিকাদার। আমিনের আয় ১ লাখ ৭০ হাজার টাকা।
৬নং ওয়ার্ডের প্রার্থী ইমদাদ হোসেন চৌধুরী এসএসসি পাস। আয় ৪ লাখ ১০ টাকা। ব্যবসায়ী সৈয়দ আতিকুল হক চৌধুরী এইচএসসি পাস। আয় ২ লাখ টাকা। ব্যবসায়ী শহীদ হোসেন এইচএসসি পাস। তার আয় ১ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। ৭ম শ্রেণী পাস নাদিরা ফরহাদ চৌধুরীর কোন আয় নেই। ৮ম শ্রেণী পাস আবদুল হকের আয় ২৪ লাখ টাকা।
৭নং ওয়ার্ডের প্রার্থী ব্যবসায়ী সায়িদ মো. আবদুল্লাহ দাখিল পাস। তার আয় ২ লাখ ৩০ হাজার টাকা। ৯ম শ্রেণী পাস মানিক মিয়া ব্যবসা করেন তার আয় ২ লাখ ১০ হাজার টাকা। মহিউদ্দিন আহমদ লোকমান ৮ম শ্রেণী পাস। শেয়ার ব্যবসায়ী এ প্রার্থীর আয় ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা। পেশায় ঠিকাদার জয়নাল আহমদ আয় করেন ২ লাখ ১৬ হাজার টাকা। মুজিবুর রহমান নিরু নিজেকে স্বশিক্ষিত বলে দাবি করেছেন। পেশায় ব্যবসায়ী এ প্রার্থীর আয় ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এসএসসি পাস আফতাব হোসেন খান আয় করেন ১ লাখ টাকা। সাদিক আহমদ নিজেকে স্বশিক্ষিত বলে দাবি করেছেন। এমবিএ পাস করা শহীদুল ইসলাম বেসরকারি চাকরি করলেও নিজের আয়ের পরিমাণ উল্লেখ করেননি।
৮নং ওয়ার্ডের প্রার্থী সাহাদাত খান ৯ম শ্রেণী পাস। কোন পেশা না থাকলেও তার আয় ২ লাখ ৫শ’ টাকা। এসএসসি পাস জগদীশ চন্দ্র দাশ ব্যবসা করেন। তার আয় ৩ লাখ ৩৭ হাজার ৯৫৬ টাকা। ব্যবসায়ী সিরাজ খান নিজেকে স্বশিক্ষিত বলে দাবি করেছেন। ৮ম শ্রেণী পাস ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেন ইমন আয় করেন ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। বিএ পাস ইলিয়াছুর রহমান পেশায় ব্যবসায়ী হলেও আয়ের পরিমাণ উল্লেখ করেননি।
৯নং ওয়ার্ডের প্রার্থী বিধান কপালী ৮ম শ্রেণী পাস। পেশায় ব্যবসায়ী শওকত আলী ৮ম শ্রেণী পাস। ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম বাবুল ২ লাখ টাকা আয় করেন। তিনি এসএসসি পাস। মুখলেছুর রহমান কামরান এসএসসি পাস। তার আয় ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
১০নং ওয়ার্ডের প্রার্থী তারেক উদ্দিন তাজ এলএলএম পাস। বেসরকারি চাকরিরত তারেকের আয় ১ লাখ ৩০ হাজার টাকা। ৯ম শ্রেণী পাস নজির আহমদ আকাশ ব্যবসা করেন, তার আয় ১ লাখ ১০ হাজার টাকা। পেশায় আইনজীবী সালেহ আহমেদ চৌধুরী এলএলবি পাস। তার আয় ১ লাখ ৪৮ হাজার টাকা। সেলিম আহমদ মাহমুদ শিক্ষাগত যোগ্যতা উল্লেখ করেননি। তিনি নিজেকে বেকার বলে উল্লেখ করেছেন। ১০ম শ্রেণী পাস মোস্তফা কামাল ব্যবসা করেন। শফিকুল ইসলাম এসএসসি পাস। পেশায় ব্যবসায়ী শফিকের আয় ২ লাখ ১০ হাজার টাকা।
১১নং ওয়ার্ডের প্রার্থী ব্যবসায়ী মির্জা এমএস হোসেন এলএলবি পাস। এসএসসি পাস রফিকুল ইসলাম ঝলক ব্যবসা করলেও আয়ের পরিমান উল্লেখ করেননি। ৮ম শ্রেণী পাস আশরাফ উদ্দিনের কোন পেশা নেই। এসএসসি পাস মবশ্বির আলী ব্যবসা করেন। বিএ পাস মৃণাল কান্তি দাশ চাকরি করেন। স্বশিক্ষিত শহিদ খান সাহেদ পৈতৃক সম্পত্তি দেখাশোনা করলেও তার আয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। ৮ম শ্রেণী পাস আবুল ফয়েজ ব্যবসা করেন। পেশায় ব্যবসায়ী শামীম আহমদ আয় করেন ২ লাখ ৪০ হাজার টাকা। তিনি ৮ম শ্রেণী পাস। শহিদুর রহমান সাহেদ ৯ম শ্রেণী পাস। তার আয় ৪ লাখ ২০ হাজার টাকা। এইচএসসি পাস বদরুল ইসলাম বদরু পেশা শেয়ার ব্যবসায়ী। আবদুর রকিব বাবলু এলএলবি পাস। পেশায় আইনজীবী বাবলুর আয় ২লাখ ৮০ হাজার টাকা। হেলাল আহমদ নিজেকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত বলে দাবি করেছেন। পেশায় ব্যবসায়ী এ প্রার্থীর কোন আয় নেই।
১২নং ওয়ার্ডে প্রার্থী ফখর উদ্দিন এমএ পাস। আজহার উদ্দিন জাহাঙ্গীর ৯ম শ্রেণী পাস। ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীরের আয় ৩ লাখ ১০ হাজার টাকা। রুবেল আহমদ ৮ম শ্রেণী পাস। ব্যবসায়ী রুবেলের আয় ২ লাখ ২০ হাজার টাকা। সিকন্দর আলী ৯ম শ্রেণী পাস। তিনি ব্যবসা করেন। তার আয় ৩ লাখ টাকা।
১৩নং ওয়ার্ডের প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাশ এলএলবি পাস। তিনি ব্যবসা করেন। শান্তনু দত্ত সনতু ৮ম শ্রেণী পাস। পেশায় ব্যবসায়ী সনতু আয় করেন ৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। এলএলবি পাস জহিরুল ইসলাম আইনজীবী সহকারী বলে উল্লেখ করেছেন। ব্যবসায়ী চন্দন রায় ১০ শ্রেণী পাস। এইচএসসি পাস আখতার হোসেন চাকরি করেন। তার আয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। ষষ্ঠ শ্রেণী পাস গুলজার আহমদ।
১৪নং ওয়ার্ডের প্রার্থী আবদুল গফফার মিন্টু ৮ম শ্রেণী পাস। পেশায় তিনিও ব্যবসায়ী। ৫ম শ্রেণী পাস হবিবুর রহমান ব্যবসা করেন। তার আয় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ৯ম শ্রেণী পাস মোস্তাফিজুর রহমান পেশায় ঠিকাদার। তার আয় ১৫ লাখ ১২ হাজার ৮৮০ টাকা। এমএসসি পাস ব্যবসায়ী আবরার আহমদ দুলালের আয় ২ লাখ ৪৫ হাজার টাকা। ৬ষ্ঠ শ্রেণী পাস নজরুল ইসলাম মুনিম ব্যবসা করেন। তার আয় ৩ লাখ ২ হাজার টাকা। এইচএসসি পাস সিরাজুল ইসলাম শামীমও পেশায় ব্যবসায়ী। ৯ম শ্রেণী পাস আবদুল মুনিম আলম বেকার। অপর প্রার্থী শামসুল আলমের কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
১৫নং ওয়ার্ডের প্রার্থী মুজিবুর রহমান শওকত নিজেকে মৎস্য ও কৃষিজীবী বলে দাবি করেছেন। বিএ পাস মুজিবের আয় ৭ লাখ ৩৭ হাজার ৩৩৩ টাকা। ছয়ফুল আলম বাকের স্বশিক্ষায় শিক্ষিত।
১৬নং ওয়ার্ডের প্রার্থী জামাল আহমদ এইচএসসি পাস। ব্যবসায়ী জামালের আয় ৩ লাখ ২০ হাজার টাকা। সাবিবর আহমদ চৌধুরী স্বশিক্ষিত। তিনিও ব্যবসায়ী। ভিডিও ব্যবসায়ী কুমার গণেশ পালের আয় ২ লাখ ১০ হাজার টাকা। স্বশিক্ষিত বলে দাবি করেছেন ভাসমান ব্যবসায়ী মাসিম নুর। ৮ম শ্রেণী পাস মুহিবুর রহমান শিপলু ব্যবসা করেন। অপর প্রার্থী আবদুল মুহিত জাবেদের কোন তথ্য পাওয়া যায়নি।
১৭নং ওয়ার্ডের প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন সজিব এসএসসি পাস। ব্যবসায়ী সজিবের আয় ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ২ লাখ ৬০ হাজার টাকা আয় করেন ব্যবসায়ী রাশেদ আহমদ। বিএ পাস ব্যবসায়ী ফয়জুল আনোয়ার আলোয়ারের আয় ১৬ লাখ ২০ হাজার টাকা। তিনি পেশায় ব্যবসায়ী। শেয়ার ব্যবসায়ী মহিউদ্দিন আহমদের আয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা।
১৮ নং ওয়ার্ডের প্রার্থী মুহিউল ইসলাম চৌধুরী স্বশিক্ষায় শিক্ষিত। ব্যবসায়ী মুহিউলের আয় ১লাখ ৮০ হাজার টাকা। ট্র্যাভেল ব্যবসায়ী সালমান চৌধুরী দশম শ্রেণী পাস। তার আয় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। ৯ম শ্রেণী পাস বেলাল আহমদের কোন পেশা নেই। এইচএসসি পাস কিশোয়ার আহমেদ ব্যবসা করেন। এবিএম জিল্লুর রহমান উজ্জ্বল এমকম পাস। ব্যবসায়ী জিল্লুরের আয় ৮ লাখ ২৯ হাজার ৩২৩ টাকা। দশম শ্রেণী পাস মো. শাহেদ ব্যবসা করেন। ৫ম শ্রেণী পাস সাজন আহমদের আয় ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। তিনি পেশায় ব্যবসায়ী।
১৯নং ওয়ার্ডের প্রার্থী দিনার খান হাসু এইচএসসি পাস। ব্যবসায়ী হাসুর আয় ৪ লাখ ৬৮ হাজার টাকা। এসএম শওকত আমিন তৌহিদ বিএসসি সম্মান পাস। ব্যবসায়ী তৌহিদের আয় ১ লাখ টাকা। সৌমিত্র চৌধুরী দশম শ্রেণী পাস। বেসরকারি চাকরিজীবী সৌমিত্রের আয় ২ লাখ ৭০ হাজার টাকা। স্বাক্ষর জ্ঞানসম্পন্ন আবদুল লতিফ পেশা ব্যবসায়ী। বিএসসি পাস আফজালুর রহমান পেশায় ঠিকাদার। আবদুর রহমান এইচএসসি পাস। পেশায় ব্যবসায়ী এ প্রার্থীর আয় ১৯ লাখ ৮২ হাজার ৭৪০ টাকা।
২০নং ওয়ার্ডের প্রার্থী বিহিত গুপ্ত চৌধুরী বাবলা এইচএসসি পাস। ঠিকাদার বাবলার আয় ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। আজাদুর রহমান আজাদের আয় ২০ লাখ ৩০ হাজার টাকা। কমিশন ব্যবসায়ী আজাদ এইচএসসি পাস।
২১নং ওয়ার্ডের প্রার্থী সাজ্জাদুর রহমান সুজ্জাদ এসএসসি পাস। ব্যবসায়ী সুজ্জাদের আয় ১২ লাখ ২ হাজার ২৫০ টাকা। বিএ পাস আবদুর রকিব তুহিন ব্যবসা করেন। তার আয় ২ লাখ ৫ হাজার টাকা। ৭ম শ্রেণী পাস মৌলভী আবুল কালাম দুলাল উদাস ব্যবসা করেন।
২২নং ওয়ার্ডের প্রার্থী ব্যবসায়ী ছালেহ আহমদ সেলিম বিএএলবি পাস। তার আয় ৭৫ হাজার টাকা। এইচএসসি পাস সৈয়দ মিসবাহ উদ্দিন ব্যবসা করেন। ব্যবসায়ী সৈয়দ হাসিন আহমদ এইচএসসি পাস। এইচএসসি পাস ব্যবসায়ী দিদার হোসেনের আয় ২ লাখ ১০ হাজার টাকা। অর্থনীতিতে এমএসএস পাস আবদুল আহাদ সিদ্দিকী ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা আয় করেন। তিনি পেশায় শিক্ষক।
২৩নং ওয়ার্ডের প্রার্থী মালেক আহমদ ৮ম শ্রেণী পাস। তিনি ব্যবসায়ী। ব্যবসায়ী মোস্তাক আহমদ এসএসসি পাস। দশম শ্রেণী পাস হাজী ফারুক আহমদের আয় ৪ লাখ ৬ হাজার টাকা। পেশায় ব্যবসায়ী ডা. এএইচএম সুহাইল স্বশিক্ষিত। ৮ম শ্রেণী পাস মো. শাহজাহানের আয় ৩ লাখ ৩০ হাজার টাকা। তিনিও ব্যবসায়ী। ৮ম শ্রেণী পাস মুহিত মিয়ার কোন পেশা নেই। হাজী আবদুল মালিক মনু ৯ম শ্রেণী পাস। পেশায় তিনি দলিল লেখক। ব্যবসায়ী হুমায়ুন কবির সুহিন এসএসসি পাস। ৫ম শ্রেণী পাস সুহেল আহমদ রিপন পেশায় মৎস্য খামারি। পেশায় গৃহশিক্ষক আবুল কাশেম খায়ের এইচএসসি পাস। তার আয় ১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। ফারুক আহমেদ এইচএসসি পাস। পেশায় তিনি ব্যবসায়ী। বিএ পাস আবদুল মুনিম মল্লিক কমিশন ব্যবসা করেন। তার আয় ১ লাখ ৬০ হাজার টাকা।
২৫নং ওয়ার্ডের প্রার্থী ব্যবসায়ী মোফাজ্জল হোসেন ৯ম শ্রেণী পাস। তাকবির ইসলাম পিন্টু এইচএসসি পাস। কামিল পাস মুজিবুর রহমান ব্যবসা করেন। ১০ শ্রেণী পাস নসিবুর রহমান হেলাল পেশায় ব্যবসায়ী। আশিক আহমদ এসএসসি পাস। ব্যবসায়ী আশিকের আয় ১ লাখ ৭১ হাজার টাকা। তৌফিক আহমদ চৌধুরী এসএসসি পাস। তার আয় নেই পেশাও নেই। ব্যবসায়ী কামাল আহমদ ষষ্ঠ শ্রেণী পাস। আকবর আলী মালাই স্বশিক্ষিত।
২৬নং ওয়ার্ডের প্রার্থী তৌফিক বক্স বিএ পাস। ব্যবসায়ী তৌফিকের আয় ৬ লাখ ২ হাজার টাকা। চাকরিজীবী কামাল হোসেনের আয় ৮০ হাজার টাকা। তিনি এইচএসসি পাস। বাহার উদ্দিন দশম শ্রেণী পাস। মিজানুর রহমান এসএসসি পাস। ১ লাখ ৪৪ হাজার ৮শ’ টাকা আয় করেন সেলিম আহমদ রনি। পেশায় ব্যবসায়ী রনি ৮ম শ্রেণী পাস। ৮ম শ্রেণী পাস বদরুল আলম রিপন বেকার। তার কোন আয় নেই পেশাও নেই। এইচএসসি পাস আমিরুল ইসলামের কোন পেশাও নেই আয়ও নেই। ব্যবসায়ী মুকুর হোসেন চৌধুরী স্বশিক্ষিত।
২৭নং ওয়ার্ডের প্রার্থী আবদুল জলিল নজরুল ব্যবসা করেন। ৮ম শ্রেণী পাস নজরুলের আয় ৪ লাখ ১৪ হাজার টাকা। ১০ম শ্রেণী পাস আজম খান। তার আয় ৩ লাখ টাকা। তিনি পেশায় ব্যবসায়ী। আজমল হোসেন সাক্ষর জ্ঞানসম্পন্ন। তিনি ব্যবসায়ী ও তার আয় ৬০ হাজার টাকা। ৯ম শ্রেণী পাস জুনেদ আহমদ। ব্যবসায়ী জুনেদের আয় ৭ লাখ টাকা।
Leave a Reply