সুমন আহমেদ: সদ্য সংগঠিত সাউথ লন্ডনের উলউইচে বিট্রশ সেনা হত্যার প্রেক্ষাপটে সন্ত্রাসবাদ নির্মূল নিয়ে ব্যাপক আলোচনার মধ্যে পার্লামেন্টে সোমবারের প্রশ্নোত্তর পর্বে ইন্টারনেটের অপব্যবহার ও এর নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি জোরালোভাবে উঠে এসেছে।
প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনের দেওয়া বিবৃতিতে এ বিষয়ে তার সরকারের নেয়া পদক্ষেপের মধ্যে সন্দেহজনক বা জঙ্গী বিয়ষক ওয়েবসাইট বন্ধ করে দেওয়া, ইন্টারনেট থেকে সন্ত্রাসবাদ প্রচারকাজে ব্যবহৃত হাজার হাজার বিষয়াদি অপসারণ এবং বিদেশ থেকে পোস্ট করা এ রকম আরো শত শত বিষয়াদি ব্লক করার কথা তুলে ধরেন। ২২ মে মুসলিম উগ্রপন্থীদের হাতে সাউথ লন্ডনের উলভিচে দায়িত্বপালনরত ব্রিটিশ সেনার হত্যার ঘটনায় পার্লামেন্টে সদস্যদের প্রশ্নের মুখে পড়েন তিনি। প্রধানমন্ত্রী ক্যামেরন ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে ব্রিটেনের সম্পর্ক নিয়েও কথা বলেন।
হোম অ্যাফেয়ার্স সিলেক্ট কমিটির চেয়ারম্যান সাবেক মন্ত্রী কিথ ভাজ বলেন, “বিস্কাইবি’র মতো ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার এবং গুগলের মতো সার্চ ইঞ্জিনগুলো চরমপন্থী উপাদানগুলো ইন্টারনেট সার্চ ইঞ্জিন থেকে সরানোর ব্যাপারে গড়িমসি করছে। এদর বিরু্দ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। যে কেউ চাইলেই সার্চ ইঞ্জিনে গিয়ে পুরো তথ্য পেতে পারে। এটা বন্ধ করতে হবে। এসময় উপস্থিত লেবার পার্টির সাবেক একজন মন্ত্রী ইন্টারনেট সেবাদাতা আইএসপি ও গুগলের মতো সার্চ ইঞ্জিনগুলো নিয়ন্ত্রণের আওতায় আনার বিষয়ে মত দেন।
Leave a Reply