আমিনুল করিম বলেন, “আশরাফুলের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর সঙ্গে কর ফাঁকির বিষয়টিও আসতে পারে। এ ব্যাপারে তদন্ত চলছে। আয়কর অধ্যাদেশের বিশেষ ধারা অনুসারে এ পদক্ষেপ নিয়েছে এনবিআর। সংশ্লিষ্ট কর অঞ্চলে আশরাফুলের রাজস্ব-সংক্রান্ত নথি চেয়েছে এনবিআর। কোনো গড়মিল পাওয়া গেলে জিজ্ঞাসাবাদও করা হতে পারে আশরাফুলকে। আশরাফুলের বৈধ আয় বছরে দেড় কোটি টাকা। তবে এনবিআরের ধারণা, তার আয় এর চেয়েও অনেক বেশি। বিদেশে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকার পাশাপাশি অন্য নামে তিনি জমি কিনে থাকতে পারেন বলে সন্দেহ এনবিআরের।
তিনি আরো জানান, বিসিবি ক্রিকেটারদের বেতন দেয় স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের মাধ্যমে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক এরই মধ্যে সকল বাণিজ্যিক ব্যাংককে আশরাফুলের ব্যাংক হিসাবের গত দুই বছরের সকল লেনদেনের বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে বলেছে। তদন্তে কোনো ধরনের অসঙ্গতিপূর্ণ লেনদেন পাওয়া গেলে জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়কের বিরুদ্ধে রাজস্ব ফাঁকি ও অবৈধ লেনদেনের দায়ে মামলা করা হবে।
Leave a Reply