বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে নিয়োগ পেতে যাচ্ছেন ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের মার্কেটিং বিভাগের সবেক মহাব্যবস্স্থাাপক কেভিন ষ্টিল । ২৫ বছরের বেশি অভিজ্ঞতা সম্পন্ন ব্যাক্তি হিসাবে নির্বাচিত কেভিনকে নিয়োগের ব্যাপারে নীতিগত চুড়ান্ত সিদ্বান্তে অনঢ় বিমান কতৃপক্ষ।
উল্লেখ্য, ব্যবস্থাাপনায় অদক্ষতার অভিযোগে তাকে চাকরিচ্যূত করেছিল ব্রিটিশ এয়ারওয়েচ কতৃপক্ষ। তিনি বিট্রিশ এয়াওয়েজের বিভিন্ন গুপুত্বপূর্ণ পদ- মাকেটিং বিভাগের মহাব্যবস্থাাপক, রাজস্ব উন্নয়ন মহাব্যবস্থাাপক হিসাবে কাজ করেছেন্। এয়ারলাইন ইন্ডাষ্ট্রিতে তার ২৫ বছরের বেশি অভিজ্তা রয়েছে।বিট্রিশ এয়াওয়েজের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন পদে ১০ বছরের বেশি সময় কাজ করেছেন। এছাঙাও তিনি ইতিহাত এয়ারওয়েজের হেড অব সেলস (ওয়ার্ল্ড) হিসাবে ২ বছর কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্যের একটি প্রতিষ্টিত এয়াওয়েজের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসাবে কাজ করছেন।
কথামতো সবকিছু ঠিকটাক থাকলে আগামী বছরের শুপুর দিকে কেভিনকে নিয়োগ দেওয়া হতে পারে বলে জানা গেছে বিমানের নির্ভরযোগ্য সুত্রে।তার আগে বিমান আরও একবার চুড়ান্ত কতাবার্তা বলবে বেতন বাতা েনিয়ে।
গত ৮ মাস ধরে ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) পদ শূণ্য থাকা প্রসঙ্গে বিমানমন্ত্রী এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বিমান পথ প্রদর্শক হিসাবে একজন ভালো ও দক্ষ লোককে খুজছে। বাচাইয়ের পর যত দ্রুত সম্ভব এই নিয়োগ দেয়া হবে। এজন্য কিছুটা সময লাগছে।
এমডি নিয়োগ দিতে বিমান মন্ত্রনায়ের সচিব খোরশেদ আলমকে প্রধান করে তিন সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হযেছে। বতমানে ভারপ্রাপ্ত এমডি হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন ক্রয় ও সংলক্ষণ পরিচালক মোসাদ্দেক আহমদ।
বিমান সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশি কিংবা বিদেশি হোক একজন দক্ষ এমডি ছাড়া বিমান চলতে পারছে না আর পাররেও না। যদিও পরিচালনা পর্ষদের পক্ষ থেকে বিমান সচিবকেই এই কমিটিতে রাখা হয়েছে। তিনি এবং চেয়ারম্যান মিলে কমিটির অন্য সদ্দস্যেদের পরামর্শে বিমানের গুরুত্বপূর্ন সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। কিন্তু ভারপ্রাত্ত এমডি’র সাথে মতের পার্থক্য থাকায় অনেক সিদ্ধান্ত তিনি ঝুলিয়ে রাখছেন। যা ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে বিমান। আর বাংলাদেশ হারাচ্ছে বিদেশী যাত্রী এব সাথে সাথে বৈদেশিক মুদ্রাও।
বিমনের স্থাায়ী এমডি হিসাবে নিযুক্ত ছিলেন জাকীউল ইসলাম। তিনি গত ২০ এপ্রিল পদত্যাগ করেন। এরপর থেকে এমডি পদটি শূণ্য। বিমান যোগ্য কোন ব্যাক্তি না পাওয়ায় ভাপপ্রাপ্ত হিসাবে নিয়োগ দেয় পরিকল্পনা পরিচালক ক্যাপ্টেন শেখ নাসির আহমেদকে।
২৪শে মে উক্ত পদের জন্য দেশি-বিদেশি পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়া হয় আগ্রহী দেশি বিদেশি প্রার্ত্রীদের ছবিসহ কমবৃত্তান্ত উল্লেখ করে আবেদন করা জন্য বিমানের প্রধান কার্যালয় বরাবরে। ৩০ জুনের মধ্যে আবেদনের সময় ধরে দেয়া হলে ৪২ জন প্রার্থীর আবেদন জমা পড়ে। যাচাই বাচাইয়ের পর ৯ জনের একটি তিালিকা প্রকাশ করা হয় বিমান। এই ৯ জন বিদেশির মধ্যে থেকে ৩ জনকে মনোনিত করা হয় সাক্ষাতকারে জন্য। কেভিন ষ্টিল ছিলেণ সবার শীষে। বাস্তব অভিজ্ঞতা আর বিশ্বের বিভিন্ন দেশের এয়ারলাইন্সে কাজের মূল্যায়ন করে পচন্দের তালিকায় এক নম্বরে রাখে বিমান।
Leave a Reply