শীর্ষবিন্দু নিউজ ডেস্ক: কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সেন্টমার্টিনের অদূরে মিয়ানমারের নিকটবর্তী সাগরের মৌলভীশীল নামক পয়েন্টে অপেক্ষারত জাহাজটি শুক্রবার ভোরে যাত্রা দিয়েছে। আটশ’ জনের বেশি যাত্রী নিয়ে থাইল্যান্ডের এ জাহাজটি রওয়ানা হয়েছে। এ খবর দিয়েছে বাংলা নিউজ।
আপাচারকারী দালাল, প্রলোভনে মালয়েশিয়া যাত্রা দেওয়া লোকজন এবং বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, গভীর সাগরে থাইল্যান্ড ভিত্তিক একটি বড় জাহাজ সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার পূর্ব-দক্ষিণে মিয়ানমারের নিকটে অবস্থান করছিল গত ৩ জুলাই থেকে। জুনের মধ্যবর্তী সময়ে এ জাহাজটি থাইল্যান্ড থেকে পণ্য নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে আসে। সেখানে পণ্য খালাস করে থাইল্যান্ড ভিত্তিক পাচারকারীরা জাহাজটি মিয়ানমারের উপকূলে এনে কক্সবাজার কেন্দ্রিক দালালদের খবর জানায়।
আপাচারকারী দালাল, প্রলোভনে মালয়েশিয়া যাত্রা দেওয়া লোকজন এবং বিভিন্ন সূত্রে জানা যায়, গভীর সাগরে থাইল্যান্ড ভিত্তিক একটি বড় জাহাজ সেন্টমার্টিন দ্বীপ থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার পূর্ব-দক্ষিণে মিয়ানমারের নিকটে অবস্থান করছিল গত ৩ জুলাই থেকে। জুনের মধ্যবর্তী সময়ে এ জাহাজটি থাইল্যান্ড থেকে পণ্য নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে আসে। সেখানে পণ্য খালাস করে থাইল্যান্ড ভিত্তিক পাচারকারীরা জাহাজটি মিয়ানমারের উপকূলে এনে কক্সবাজার কেন্দ্রিক দালালদের খবর জানায়।
পরে ৩ জুলাই রাত থেকে ট্রলারে করে ওই জাহাজে যাত্রী পৌঁছে দেওয়া শুরু করে। সবশেষ বৃহস্পতিবার রাত পর্যন্ত ওই জাহাজে পৌঁছানো হয় বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের ৮শ’ নারী-পুরুষ। যদিও এ সময়ের মধ্যে বিজিবি, র্যাব, কোস্টগার্ড ও ডিবি পুলিশের সদস্যরা অভিযান চালিয়ে প্রায় ৪শ’ জনকে আটক করেছে। এর মধ্যে ১৭ জুলাই ৬ জন, ১৬ জুলাই ৭, ৪ জুলাই ২৩, ৬ জুলাই ২৩, ৮ জুলাই ২২০, ১৪ জুলাই ৯ এবং ১৫ জুলাই ১৪ জনকে আটক করা হয়। অবৈধভাবে সাগরে পথে মালয়েশিয়ায় মানবপাচারকারী চক্র নানা কৌশলে ওই জাহাজে পৌঁছে দিয়ে টার্গেটের ৮শ’ যাত্রী। আর ওই ৮শ’ যাত্রী নিয়ে জাহাজটি অনিশ্চিত পথে যাত্রা দিয়েছে শুক্রবার ভোরে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভূক্ত এসব দালালের মধ্যে রয়েছে প্রভাবশালীরাও। এ বিষয়ে বাংলানিউজসহ একাধিক গণমাধ্যমে অনুসন্ধানী রির্পোট প্রকাশ হলেও থামানো যায়নি ৮শ’ মানুষের অনিশ্চিত যাত্রা।
Leave a Reply