নিউজ ডেস্ক: কৃত্রিম রঙ দিয়ে ক্রেতা ঠকিয়ে কতো কিছুই না বিক্রি হয়। তরমুজ, বেদেনা, আম, লিচুসহ হরেক রকম ফল, ডাটা শাকে রঙ দিয়ে লালশাক, টমেটো, মসলা, ভাজাপোড়া কিংবা যে কোনো খাদ্যপণ্যে কৃত্রিম রঙ দিয়ে আকর্ষণীয় করে বাজারে তোলা হয়। সেসব পণ্য বিক্রিও হয় দেদারছে। কি সচেতন, কি অসচেতন সব ক্রেতাকে অবশ্যই নিত্যপ্রয়োজনীয় এসব পণ্য কিনে ঘরে ফিরতে হয়।
তবে বাজারে ক্রেতাদের সবচেয়ে বড় আস্থা আর বিশ্বাসের পণ্য কিন্তু এখনও দেশি মুরগী আর মাছ। অন্তত এদু’টিতে ভেজাল কিংবা কৃত্রিম কিছু মেশানোর সুযোগ নেই বলেই মনে করেন ক্রেতারা। তবে সম্প্রতি ক্রেতাদের এ বিশ্বাসকে মুনাফা হিসেবে কাজে লাগাচ্ছেন মাছ ব্যবসায়ীরা।
হাইব্রিড কৈ মাছে কৃত্রিম রঙ দিয়ে দেশি প্রজাতির হিসেবে বিক্রি করা হচ্ছে বাজারে। ক্রেতারাও বেজায় খুশি টাটকা দেশি কৈ মাছ পেয়ে। বেশি টাকা দিয়েই তারা কিনছেন দুর্লভ দেশি কৈ। কৈ মাছগুলো লোভনীয় হলেও রঙটা কৃত্রিম ও ক্ষতিকর। সিলেটের কাজিরবাজার, বন্দরবাজার এবং আম্বরখানায় এ ধরনের কৈ মাছ বিক্রিয় হতে প্রায় দেখা যায়।