সম্মেলনের প্রথম দিনে প্রধানত আলোচনা হয়েছে সীমান্তে অপরাধ দমনের কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ নিয়ে। এক্ষেত্রে মাদক চোরাচালান, জাল নোট পাচারে বিষয়টি প্রাধান্য পায়। এছাড়া বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিয়ে বিএসএফের পক্ষ থেকে আলোচনা তোলা হয়। সীমান্তে মানব পাচার ও অবৈধ যাওয়া-আসা বন্ধে উভয় পক্ষ একযোগে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে বলেও বিএসএফ কর্মকর্তারা জানান।
দুই পক্ষই অভিন্ন স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে এই সম্মেলনে আলোচনা করছে। সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যা বন্ধে বিজিবির পক্ষ থেকে আহ্বান থাকবে বলে বাহিনীর পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। সম্মেলনে বিজিবির ২০ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বাহিনীর মহাপরিচালক আজিজ আহমেদ। অন্যদিকে ২২ সদস্যের বিএসএফ দলের নেতৃত্বে রয়েছেন বাহিনীর মহাপরিচালক শ্রী দেবেন্দ্র কুমার পাঠক।