শীর্ষবিন্দু আন্তর্জাতিক নিউজ ডেস্ক: তুরস্ক হয়ে মাইগ্র্যান্টরা ইইউতে প্রবেশ করে বলে অধিক আগ্রহ ছিল বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামরুনের। পরবর্তীতে মত পাল্টান। ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে তুরস্কের যোগ দেয়ার বিষয়টি নিয়ে রোববার বিতর্কে জড়িয়েছেন ইইউ রেফারেন্ডাম ক্যাম্পেইনাররা।
বিগত ২০১০ সালে আঙ্কারায় গিয়ে তুরস্কের ইইউ মেম্বারশীপ প্রাপ্তিতে আগ্রহ দেখিয়েছিলেন প্রধানমনন্ত্রী ডেভিড ক্যামরন। অন্যদিকে ২০০৬ সালে এক ডকুমেন্টারীতে, তুরস্কের ইইউর সদস্যপদের ব্যাপারে সমান আগ্রহণ দেখিয়েছিলেন ভোট লিভ ক্যাম্পেইনার ও সাবেক লন্ডন মেয়র বরিস জনসন। ইইউ রেফারেন্ডামে, ইমিগ্র্যাশন অন্যতম একটি ইস্যু এবং তুরস্ক হয়ে মাইগ্র্যান্টরা ইইউতে প্রবেশ করে বলেই তুরস্কের সদস্যপদ নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে।
বৃটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামরন অভিযোগ করে বলেছেন, ইইউতে তুরস্কের যোগ দেয়ার বিষয়ে বৃটেনের বর্তমান অবস্থান নিয়ে ব্রেক্সিট ক্যাম্পেইনাররা, এমনকি তার নিজের কেবিনেটের এক সদস্য খুব বিভ্রান্তিকর কথা বলেছেন। রোববার সকালে আইটিভির এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি নিজে ইইউতে থাকার পক্ষে।
এর আগে লিভ ভোট ক্যাম্পেইনার এবং টোরি ডিফেন্স মিনিস্টার পেনি মর্ডান্ট বিবিসির এন্ড্রোমার শোতে বলেন, ইইউর পুর্নাঙ্গ সদস্য হিসেবে তুরস্কের যোগদানে বাধা দেয়ার ক্ষমতা বৃটেনের নেই। যদিও প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এ বিষয়ে ডিফেন্স মিনিষ্টারের বক্তব্য একেবারেই ভুল। ভেটো দেয়ার ক্ষমতা এখনো আগের মতোই আছে বৃটেনের।