শীর্ষবিন্দু নিউজ: উৎসাহী বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মনুষ্যবিহীন বিমান তৈরির চেষ্টা নিয়ে সারা দেশে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যেই নবীন গবেষকদের নিয়ম মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী। বৃহস্পতিবার আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, এ ধরনের পরীক্ষামূলক ড্রোন বা রিমোট কন্ট্রোল চালিত বিমান/হেলিকপ্টার’ ওড়ানোর আগে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও বিমান বাহিনীর অনুমোদন নিতে হবে।
বিষয়টি ব্যাখ্যা করে আইএসপিআরের সহকারী পরিচালক বলেন, কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে ড্রোন ওড়ালে অন্য বিমানের সঙ্গে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে, এজন্যই অনুমোদন নিতে হয়। কারণ তারা যে আকাশে ড্রোন ওড়াচ্ছে সেই রূট অনুমোদিত না। তিনি জানান, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও বিমান বাহিনীকে জানালে তারাই পরীক্ষামূলক উড্ডয়নের জন্য রুট ঠিক করে দেবে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের ফ্লাইট সেফটি ও রেগুলেশনস বিভাগের পরিচালক এস এম নাজমুল আনাম বলেন, যে কোনো ধরনের ফ্লাইং মেশিন আকাশে ওড়াতে গেলে আগে তাদের অনুমতি নেয়ার নিয়ম।
যেগুলো খেলনা ফ্লাইং অবজেক্ট, ৫ বা ১০ ফুট ওপরে ওঠে- সেগুলোর কথা আলাদা। কিন্তু যেটাকে ড্রোন বলা হচ্ছে- সেটি আরো বড়, আরো ক্ষমতাশালী। হয়তো ক্যামেরাও লাগানো রয়েছে, এগুলো ১০০ থেকে ২০০ ফুট উঠতে পারে। এগুলোর ক্ষেত্রে অবশ্যই অনুমতি নিতে হবে। পরীক্ষামূলক উড্ডয়নেও অনুমতি লাগবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেকেই না জেনে ওড়াচ্ছেন। হয়তা তারা নিয়মই জানেন না। তবে বিষয়টি আমাদের জানা থাকতে হবে। তা না হলে হয়তো সেই সময় সেই দূরত্বে একটি লো-ফ্লাইং হেলিকপ্টার উড়ে গেল, তখন কি হবে?
আইএসপিআর বলছে, বাংলাদেশের আকাশসীমায় সব ধরনের বিমান চলাচল নিয়ন্ত্রিত ও পরিচালিত হয় বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের বিধি এবং বিমান বাহিনীর নির্ধারিত নিয়ম মেনে। ফলে নির্ধারিত আকাশ পথগুলো ছাড়া অন্য স্থানের আকাশে এসব ড্রোন বা রিমোট কন্ট্রোল চালিত হালকা বিমান ওড়ালে তা সামরিক-বেসামরিক উড়োজাহাজের নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক ঝুঁকি সৃষ্টি করতে পারে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।
বাংলাদেশের আকাশসীমা রক্ষার গুরু দায়িত্ব বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর উপর অর্পিত বিধায় বাংলাদেশের আকাশে যে কোনো ধরণের উড্ডয়নের ব্যাপারসমূহ বিমান বাহিনী কর্তৃপক্ষের অবহিত হওয়া অত্যাবশ্যক। বিষয়টি ব্যাখ্যা করে আইএসপিআরের সহকারী পরিচালক বলেন, কর্তৃপক্ষকে না জানিয়ে ড্রোন ওড়ালে অন্য বিমানের সঙ্গে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে, এজন্যই অনুমোদন নিতে হয়। কারণ তারা যে আকাশে ড্রোন ওড়াচ্ছে সেই রূট অনুমোদিত না। তিনি জানান, বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ও বিমান বাহিনীকে জানালে তারাই পরীক্ষামূলক উড্ডয়নের জন্য রুট ঠিক করে দেবে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের ফ্লাইট সেফটি ও রেগুলেশনস বিভাগের পরিচালক এস এম নাজমুল আনাম বলেন, যে কোনো ধরনের ফ্লাইং মেশিন আকাশে ওড়াতে গেলে আগে তাদের অনুমতি নেয়ার নিয়ম।
যেগুলো খেলনা ফ্লাইং অবজেক্ট, ৫ বা ১০ ফুট ওপরে ওঠে- সেগুলোর কথা আলাদা। কিন্তু যেটাকে ড্রোন বলা হচ্ছে- সেটি আরো বড়, আরো ক্ষমতাশালী। হয়তো ক্যামেরাও লাগানো রয়েছে, এগুলো ১০০ থেকে ২০০ ফুট উঠতে পারে। এগুলোর ক্ষেত্রে অবশ্যই অনুমতি নিতে হবে। পরীক্ষামূলক উড্ডয়নেও অনুমতি লাগবে কিনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, অনেকেই না জেনে ওড়াচ্ছেন। হয়তা তারা নিয়মই জানেন না। তবে বিষয়টি আমাদের জানা থাকতে হবে। তা না হলে হয়তো সেই সময় সেই দূরত্বে একটি লো-ফ্লাইং হেলিকপ্টার উড়ে গেল, তখন কি হবে?